ইসলাম অনুসারে নিজের প্রিয়তমা বউ কে প্রশংসায় খুশি রাখতে হবে জানুন

স্ত্রীকে খুশি করার সহজ উপায় জানুন

    প্রিয়তমা বউ,
















    তুমি অসাধারন একটা মেয়ে। তোমাকে নিয়ে যতই বলবো ততই কম। তুমি অন্য সব মেঘের থেকে অনেক বেশি ভালো। একটা পূর্ণ জোসনার আলো যতটুকু সুন্দর তার চেয়ে অনেক বেশী সুন্দর তোমার ওই মন। তোমার ওই মুখ কাজল কালো চুলের চেয়ে সুন্দর তোমার ওই কাজল কালো চোখ, আর তোমার ওই মিষ্টি মুখের হাসি স্রষ্টা কতই না সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন যেন নূরের অভায় তোমাকে সৃষ্টি করেছে সম্মান ও শ্রদ্ধা এমন বাবা মার জন্য যারা তোমাকে এই পৃথিবীতে এনেছে। তোমাকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে।

    গুছিয়ে কথা বলতে পারিনা, তবুও তোমাকে নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে। জানো যখন মন খারাপ হয় তখন তোমার ওই মায়া মুখ দেখলে সব কষ্ট নিমিষেই শেষ হয়ে যায়। বেচে থাকার জন্য তোমার মুখের ওই মিষ্টি হাসিটাই যথেষ্ট। তোমায় দেখার পর থেকে কেমন যেন একটা হচ্ছে INSIDE MY ! ভালোবাসবে আমাকে? কথা দিচ্ছি আমার (ক্যানভাসের) সবটুকু রং তোমায় দিব।

    কবি ধূমকেত বলেছেন- ভালোলাগা থেকে ভালোবাসা তৈরি হয়। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি তৈরী হয়েছে। তোমাকে অনেক ভালোলাগে, তোমার চোখের ভাষা বোঝার সাধ্য আমার নেই। আমি বুঝতেও চাইনা। যেদিন তোমাকে প্রথম দেখেছিলাম সত্যি বলতে কি এক বা দুই সেকেন্দ্রের জন্য আমি আমার আশেপাশের স্ব- কিছু ভুলে গিয়েছিলাম। সেই সময়টা শুধু তোমার মুখের মিষ্টি ওই হাসিটাই দেখেছিলাম আর হ্যাঁ- তোমার চুলগুলোর জন্য তুমি দেখতে এক রহস্যময় ভয়ংকর সুন্দর । সৃষ্টিকর্তা তোমাকে যেন স্মৃতির কিছু সৌন্দর্য উপহার স্বরূপ দিয়ে দিয়েছেন। তুমি সবসময় খুব সিম্পল থাকো, এটাই তোমার বেস্ট কোয়ালিটি তুমি কি নিজেকে কখোনো আয়নায় দেখেছে৷ না দেখলে দেখার দরকার নেই। তবে তোমার চোখের প্রেমে পড়েছি।

    আমি সহজ সবলভাবে শুধু একটা কথায় বলবো তোমার মাঝে কি এমন লুকায়িত আছে যা একবার দেখে মুখ ফেরানো যায় না। হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে অনেক দূরে যেখানে রয়েছে তোমার ভালোবাসার সুখের নীড়। আর সেই নীড়ে কাটিয়ে দিতে চাই শত জনম। মনের কথাটা ভাষার প্রকাশ করাটা আমার মতে সবচেয়ে কঠিন কাজ। যদি অগনিত সংখ্যক বারও বলি আমি ভালোবাসি তোমাকে তবুও মনের ভিতরে তোমায় ঘিরে যে আবেগ, যে অনুভূতি তা বোঝানো যাবে না। সত্যি বলতে কয়েক পা না তোমাকে নিয়ে জীবনটা সাজাতে চাই। হাতে হাত রেখে পাশাপাশি হেঁটে কাটিয়ে দিতে চাই সারাটা জীবন। হাটবে এই হাটা ধরে? তোমাকে নিয়ে লিখতে গেলে হয়তো হাজার হাজার লাখ-লাখ, কোটি-কোটি কলমের কালি শেষ হবে কিন্তু তোমাকে নিয়ে লেখা শেষ হবে না!


    বিন্ধুর মাঝে সিন্ধুর যেমন অবস্থান ঠিক তেমনি আমার হৃদয় জুরে তোমার অবস্থান। তোমাকে প্রকাশ করার জন্য আমার নিকট যথেষ্ট শব্দ সঙ্গিত নেই। প্রকৃতপক্ষে, পৃথিবীর কোনো ভাষাই তোমাকে প্রকাশ করার পক্ষে যথেষ্ট নয়। তুমি প্রকাশিত হও শব্দে নও, বিচরনে নয়, শুধু অনুভবেই তোমার প্রকাশ সম্ভব। তাই নিতান্ত কোনো প্রেমপত্র লিখতে বসিনি আমি লিখতে চাইনি কোনো বিচরন, সংলাপ;

    বাক্যের পর বাক্য জুড়ে তোমাকে প্রকাশ করবার স্পর্ধা আমার নেই। তাই প্রকৃতপক্ষে, সেই ক্ষমতাটুকুও নেই। যদি সাধ্য হতো, আমি তোমাকে এমন- ভাবে লিখতাম, যে শব্দে কোনো কবি কোনোদিন লেখেনি, কোনো মানুষ কোনো দিন কল্পনা করতে পারেনি। সে, যাই হোক, পৃথিবী শূন্যতা পছন্দ করে না তাই শূন্যতার হাত তোমাকে না পাক। আমার প্রত্যাশায় তুমি অরো অনেক বেশি গভীর হয়ে উঠো।

    পৃথিবীতে দুই রকম মানুষ আছে, একদল তোমাকে ভালোবাসবে আর অন্য দল তোমাকে ঘৃনা করবে। যেইদল মানুষ তোমাকে ভালোবেসে তাদের সংখ্যা | যদি ১০০ জন হয় তাহলে ১০০ জনের মধ্যে একজন আমি, যদি তাদের সংখ্যা ১০ জন হয় তাহলে ১০ জনের মাঝেও একজন আমি, যদি তাদের সংখ্য ১ জন হয় তাহলে সেই একজন আমি। শরতের কাশফুলগুলো যেমন নতুন কলি নিয়ে প্রস্ফুটিত হয়, নরম হিমেলিয়ার ছোয়ায় মনকে পুলকিত করে, তেমনি আমার কাছে তোমার মুখের মিষ্টি হাসিটা সদ্য ফোটা কাশফুলের মতো। ওই নরম ছোয়ার আড়ালে যেন তোমাকেই খুঁজে পাই, খুঁজে পাই তোমার মুখের মিষ্টি হাসিটা। কাশফুলগুলো একটা নির্দিষ্ট সময়ে তার দীপ্তি হারাবে, কিন্তু আবার এই মন তুমি থাকবে সবসময় দ্বীপ্তিময়।

    কোন এক খেয়ালিপনার আনন্দে এই যুবক তার চাবিখানা হারিয়ে ফেলেছে: অনেক খোঁজার পর সে জেনেও গেছে যে মন দরজার চাবিখানা আছে শুধু তুমি নামক ওই বনলতারই কাছে। দেবে কি আমার সেই চাবিখানা ? আমি বন্ধ এই মনের দরজার তালা খুলবো



    লিখক - সাজাদুল ইসলাম চৌধুরী শিমুল 


                     ফেসবুক লিংক 

    প্রিয়তমা,  তুমি অসাধারন একটা মেয়ে। তোমাকে নিয়ে যতই বলবো ততই কম। তুমি অন্য সব মেঘের থেকে অনেক বেশি ভালো। একটা পূর্ণ জোসনার আলো যতটুকু সুন্দর তার চেয়ে অনেক বেশী সুন্দর তোমার ওই মন। তোমার ওই মুখ কাজল কালো চুলের চেয়ে সুন্দর তোমার ওই কাজল কালো চোখ, আর তোমার ওই মিষ্টি মুখের হাসি স্রষ্টা কতই না সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন যেন নূরের অভায় তোমাকে সৃষ্টি করেছে সম্মান ও শ্রদ্ধা এমন বাবা মার জন্য যারা তোমাকে এই পৃথিবীতে এনেছে। তোমাকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে।  গুছিয়ে কথা বলতে পারিনা, তবুও তোমাকে নিয়ে অনেক কিছু বলার আছে। জানো যখন মন খারাপ হয় তখন তোমার ওই মায়া মুখ দেখলে সব কষ্ট নিমিষেই শেষ হয়ে যায়। বেচে থাকার জন্য তোমার মুখের ওই মিষ্টি হাসিটাই যথেষ্ট। তোমায় দেখার পর থেকে কেমন যেন একটা হচ্ছে INSIDE MY ! ভালোবাসবে আমাকে? কথা দিচ্ছি আমার (ক্যানভাসের) সবটুকু রং তোমায় দিব।  কবি ধূমকেত বলেছেন- ভালোলাগা থেকে ভালোবাসা তৈরি হয়। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি তৈরী হয়েছে। তোমাকে অনেক ভালোলাগে, তোমার চোখের ভাষা বোঝার সাধ্য আমার নেই। আমি বুঝতেও চাইনা। যেদিন তোমাকে প্রথম দেখেছিলাম সত্যি বলতে কি এক বা দুই সেকেন্দ্রের জন্য আমি আমার আশেপাশের স্ব- কিছু ভুলে গিয়েছিলাম। সেই সময়টা শুধু তোমার মুখের মিষ্টি ওই হাসিটাই দেখেছিলাম আর হ্যাঁ- তোমার চুলগুলোর জন্য তুমি দেখতে এক রহস্যময় ভয়ংকর সুন্দর । সৃষ্টিকর্তা তোমাকে যেন স্মৃতির কিছু সৌন্দর্য উপহার স্বরূপ দিয়ে দিয়েছেন। তুমি সবসময় খুব সিম্পল থাকো, এটাই তোমার বেস্ট কোয়ালিটি তুমি কি নিজেকে কখোনো আয়নায় দেখেছে৷ না দেখলে দেখার দরকার নেই। তবে তোমার চোখের প্রেমে পড়েছি।  আমি সহজ সবলভাবে শুধু একটা কথায় বলবো তোমার মাঝে কি এমন লুকায়িত আছে যা একবার দেখে মুখ ফেরানো যায় না। হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে অনেক দূরে যেখানে রয়েছে তোমার ভালোবাসার সুখের নীড়। আর সেই নীড়ে কাটিয়ে দিতে চাই শত জনম। মনের কথাটা ভাষার প্রকাশ করাটা আমার মতে সবচেয়ে কঠিন কাজ। যদি অগনিত সংখ্যক বারও বলি আমি ভালোবাসি তোমাকে তবুও মনের ভিতরে তোমায় ঘিরে যে আবেগ, যে অনুভূতি তা বোঝানো যাবে না। সত্যি বলতে কয়েক পা না তোমাকে নিয়ে জীবনটা সাজাতে চাই। হাতে হাত রেখে পাশাপাশি হেঁটে কাটিয়ে দিতে চাই সারাটা জীবন। হাটবে এই হাটা ধরে? তোমাকে নিয়ে লিখতে গেলে হয়তো হাজার হাজার লাখ-লাখ, কোটি-কোটি কলমের কালি শেষ হবে কিন্তু তোমাকে নিয়ে লেখা শেষ হবে না!   বিন্ধুর মাঝে সিন্ধুর যেমন অবস্থান ঠিক তেমনি আমার হৃদয় জুরে তোমার অবস্থান। তোমাকে প্রকাশ করার জন্য আমার নিকট যথেষ্ট শব্দ সঙ্গিত নেই। প্রকৃতপক্ষে, পৃথিবীর কোনো ভাষাই তোমাকে প্রকাশ করার পক্ষে যথেষ্ট নয়। তুমি প্রকাশিত হও শব্দে নও, বিচরনে নয়, শুধু অনুভবেই তোমার প্রকাশ সম্ভব। তাই নিতান্ত কোনো প্রেমপত্র লিখতে বসিনি আমি লিখতে চাইনি কোনো বিচরন, সংলাপ;  বাক্যের পর বাক্য জুড়ে তোমাকে প্রকাশ করবার স্পর্ধা আমার নেই। তাই প্রকৃতপক্ষে, সেই ক্ষমতাটুকুও নেই। যদি সাধ্য হতো, আমি তোমাকে এমন- ভাবে লিখতাম, যে শব্দে কোনো কবি কোনোদিন লেখেনি, কোনো মানুষ কোনো দিন কল্পনা করতে পারেনি। সে, যাই হোক, পৃথিবী শূন্যতা পছন্দ করে না তাই শূন্যতার হাত তোমাকে না পাক। আমার প্রত্যাশায় তুমি অরো অনেক বেশি গভীর হয়ে উঠো।  পৃথিবীতে দুই রকম মানুষ আছে, একদল তোমাকে ভালোবাসবে আর অন্য দল তোমাকে ঘৃনা করবে। যেইদল মানুষ তোমাকে ভালোবেসে তাদের সংখ্যা | যদি ১০০ জন হয় তাহলে ১০০ জনের মধ্যে একজন আমি, যদি তাদের সংখ্যা ১০ জন হয় তাহলে ১০ জনের মাঝেও একজন আমি, যদি তাদের সংখ্য ১ জন হয় তাহলে সেই একজন আমি। শরতের কাশফুলগুলো যেমন নতুন কলি নিয়ে প্রস্ফুটিত হয়, নরম হিমেলিয়ার ছোয়ায় মনকে পুলকিত করে, তেমনি আমার কাছে তোমার মুখের মিষ্টি হাসিটা সদ্য ফোটা কাশফুলের মতো। ওই নরম ছোয়ার আড়ালে যেন তোমাকেই খুঁজে পাই, খুঁজে পাই তোমার মুখের মিষ্টি হাসিটা। কাশফুলগুলো একটা নির্দিষ্ট সময়ে তার দীপ্তি হারাবে, কিন্তু আবার এই মন তুমি থাকবে সবসময় দ্বীপ্তিময়।  কোন এক খেয়ালিপনার আনন্দে এই যুবক তার চাবিখানা হারিয়ে ফেলেছে: অনেক খোঁজার পর সে জেনেও গেছে যে মন দরজার চাবিখানা আছে শুধু তুমি নামক ওই বনলতারই কাছে। দেবে কি আমার সেই চাবিখানা ? আমি বন্ধ এই মনের দরজার তালা খুলবো    লিখক - সাজাদুল ইসলাম চৌধুরী শিমুল   লিখক - সাজাদুল ইসলাম চৌধুরী শিমুল



    LikeYourComment